পকেট ও কলার কত প্রকার ও কি কি?
পকেট বিভিন্ন প্রকার হয়ে থাকে তার মধ্য উল্লেখযোগ্য ৫ প্রকার পকেট সম্পর্কে জেনে নিন। ( এছাড়াও আরো অনেক প্রকার পকেট আছে)
👏প্লেইন পকেট(plain pocket)
👏রাউন্ড পকেট(Round pocket)
👏স্কয়ার পকেট(square pocket)
👏নোছ পকেট(nose pocket)
👏বোন পকেট( bon pocket)
বিবরণ জেনে নিনঃ
👏রাউন্ড পকেট(Round pocket)
👏স্কয়ার পকেট(square pocket)
👏নোছ পকেট(nose pocket)
👏বোন পকেট( bon pocket)
বিবরণ জেনে নিনঃ
✌প্লেইন পকেটঃ এই পকেটের দৈর্ঘ্য প্রস্থের সমান রাখিয়া সামান্য সরু হইয়া নিচে নামিয়া মিলিত হয়,ইহাকে প্লেইন পকেট বলে।
✌রাউন্ড পকেটঃ এই পকেট প্রস্থ্যর চেয়ে দৈর্ঘ্য বড় এবং দৈর্ঘ্যর নিচের থেকে রাউন্ড থাকে, তাহাকে রাউন্ড পকেট বলে।
✌স্কয়ার পকেটঃ স্কয়ার বলতে বোঝায় চারিদিকে সমান। স্কয়ার পকেটের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ সমান তাই এই জাতীয় পকেট কে স্কয়ার পকেট বলে।
✌নোছ পকেটঃ ইহা দেখতে স্কয়ার পকেটের মত তবে ইহার দৈর্ঘ্যর শেষ প্রান্তের দুই সাইড আড়া আড়িভাবে কাটা বা ভাজ করে সেলাই করা হয়। তাই যে পকেট আড়াআড়ি ভাবে কেটে বা ভাজ করে সেলাই করা হয় তাহাকে নোছ পকেট বলে।
✌বণ পকেটঃ এ জাতীয় পকেটের খোলা মুখ বাহিরে থাকে এবং পকেটের সেভ ভিতরে থাকে। যে পকেটের খোলা মুখ বাহিরে থাকে এবং পকেটের সেভ ভিতরে থাকে তাহাকে বণ পকেট বলে।
উপরোউল্লেখিত পকেট ছাড়া ও আরো পকেট আছে, যেমনঃ
✌ঘড়ি পকেট(watch pocket)
✌আর্মহল পকেট(armhole pocket)
✌সাইড সেম পকেট(side seam pocket)
✌পটি বা তালি পকেট(potti & tali pocket)
✌ক্রস পকেট(cross pocket)
এবার জেনে নেওয়া যাক,কলার কত প্রকার ও কি কি?
কলার ৩ প্রকারঃ
👏ওয়ান পিচ ব্যান্ড কলার(one pice band collar) যে কলার ব্যান্ড ও কালার একটি কাপড় দ্বারা তৈরী ব্যান্ড ও কলার আলাদা কোন কাপড় দ্বারা নয়, তাহাকে ওয়ান পিচ কলার বলে।
👏টু পিচ ব্যান্ড কলার(two pice band collar) যে কলারে ব্যান্ড ও কলার আলাদা কাপড় দ্বারা তৈরী,তাহাকে একসাথে জয়েন্ট করাকেই, টু পিচ ব্যান্ড কলার বলে।
👏ওপেন কালার বা রাউন্ড কলার(open collar) অনেক সময় দেখা যায় ব্যান্ড ছাড়া শুধু কলার সোল্ডারে বিছানো থাকে,এবং ফ্রন্ট সাইডেও বিছানো থাকে,ইহাকে ব্যান্ড কলার বলে। আবার ইহা ব্যান্ড ছাড়া কলার এবং কলার ছাড়া ব্যান্ড ও হতে পারে।
✌রাউন্ড পকেটঃ এই পকেট প্রস্থ্যর চেয়ে দৈর্ঘ্য বড় এবং দৈর্ঘ্যর নিচের থেকে রাউন্ড থাকে, তাহাকে রাউন্ড পকেট বলে।
✌স্কয়ার পকেটঃ স্কয়ার বলতে বোঝায় চারিদিকে সমান। স্কয়ার পকেটের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ সমান তাই এই জাতীয় পকেট কে স্কয়ার পকেট বলে।
✌নোছ পকেটঃ ইহা দেখতে স্কয়ার পকেটের মত তবে ইহার দৈর্ঘ্যর শেষ প্রান্তের দুই সাইড আড়া আড়িভাবে কাটা বা ভাজ করে সেলাই করা হয়। তাই যে পকেট আড়াআড়ি ভাবে কেটে বা ভাজ করে সেলাই করা হয় তাহাকে নোছ পকেট বলে।
✌বণ পকেটঃ এ জাতীয় পকেটের খোলা মুখ বাহিরে থাকে এবং পকেটের সেভ ভিতরে থাকে। যে পকেটের খোলা মুখ বাহিরে থাকে এবং পকেটের সেভ ভিতরে থাকে তাহাকে বণ পকেট বলে।
উপরোউল্লেখিত পকেট ছাড়া ও আরো পকেট আছে, যেমনঃ
✌ঘড়ি পকেট(watch pocket)
✌আর্মহল পকেট(armhole pocket)
✌সাইড সেম পকেট(side seam pocket)
✌পটি বা তালি পকেট(potti & tali pocket)
✌ক্রস পকেট(cross pocket)
এবার জেনে নেওয়া যাক,কলার কত প্রকার ও কি কি?
কলার ৩ প্রকারঃ
👏ওয়ান পিচ ব্যান্ড কলার(one pice band collar) যে কলার ব্যান্ড ও কালার একটি কাপড় দ্বারা তৈরী ব্যান্ড ও কলার আলাদা কোন কাপড় দ্বারা নয়, তাহাকে ওয়ান পিচ কলার বলে।
👏টু পিচ ব্যান্ড কলার(two pice band collar) যে কলারে ব্যান্ড ও কলার আলাদা কাপড় দ্বারা তৈরী,তাহাকে একসাথে জয়েন্ট করাকেই, টু পিচ ব্যান্ড কলার বলে।
👏ওপেন কালার বা রাউন্ড কলার(open collar) অনেক সময় দেখা যায় ব্যান্ড ছাড়া শুধু কলার সোল্ডারে বিছানো থাকে,এবং ফ্রন্ট সাইডেও বিছানো থাকে,ইহাকে ব্যান্ড কলার বলে। আবার ইহা ব্যান্ড ছাড়া কলার এবং কলার ছাড়া ব্যান্ড ও হতে পারে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন